কাশ্যেম
কাশেম- নীরবতার আবাস। দার্জিলিং মাত্র 3 ঘন্টা দূরে। আপনি কি ইচেগাঁও এবং রামদুরাহের কথা শুনেছেন? এই সৌন্দর্যগুলি কাশেম থেকে মাত্র 3 কিমি দূরে। .
বিদ্যং
বিদ্যাং পাহাড় নদী, ঝর্না সব একসাথে পেয়ে যাবেন।কালিম্পং থেকে মাত্র 15 কিমি দূরে, বিদ্যাং শহরবাসীদের জন্য একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য হয়ে উঠেছে যারা তাদের ব্যস্ত জীবনধারা থেকে দূরে একটি শান্ত অবকাশ খোঁজে তাদের কাছে একদম আদর্শ। উত্তরবঙ্গের এই অফবিট গন্তব্য রেলি নদীর তীরে অবস্থিত।
এখান থেকে দার্জিলিং উপত্যকা এবং তিস্তা নদীর গৌরবময় দর্শনীয় স্থানগুলিও দেখা যায়।
- জলপ্রপাত হাইকিং
-পাহাড়ী গ্রামে একটু ঘোরাঘুরি
- নদীর কাছে পিকনিক করা
-রেলি নদীর ধারে হাঁটাহাঁটি
- বিখ্যাত কাঠের ঝুলন্ত সেতু পরিদর্শন
- কাছাকাছি কালিম্পং, রিশপ, আলগাড়া,লাভা এবং লোলেগাঁও দেখে আসতে পারেন ।
কালেজ ভ্যালি
এটি একটি চা বাগানের মধ্যে গ্রাম , যেখান থেকে উপত্যকা, পাইন বন এবং চা বাগান দেখা যাবে। মাত্র 15 কিলোমিটার দূরে দার্জিলিং। আপনি কাছাকাছি ইন্দ্রাণী জলপ্রপাতে ঘুরে আসতে পারেন, আশেপাশে পাখি দেখার জন্য যেতে পারেন । বিখ্যাত টাইগার হিল এখান থেকে মাত্র 10 কিমি দূরে এবং আপনি সূর্যোদয়ের সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার সোনালি রঙ দেখতে দেখতে গ্রামটি থেকে খুব সকালে একটু ঘুরে আসতে পারেন।চা বাগানটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের আগ্রহী অতিথিদের জন্য এটি একদম আইডিয়াল । আপনি চায়ের বাগানের ঝোপের সারি দিয়ে দীর্ঘ হাঁটতে পারেন এবং উপত্যকার দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন। স্থানীয়দের কাছে ইন্দ্রাণী জলপ্রপাত নামে পরিচিত - এটি একটি চমৎকার পিকনিক স্পট, ।
ফিক্কলেগাও
নামটা অদ্ভুত হলেও জায়গাটা কিন্তু এক কথায় অসাধারণ। কালিম্পঙ থেকে ১০কিমি দূরে অবস্থিত এই ছোট্ট গ্রামটি। হোমস্টে টি অসাধারণ লুকিং, অনেক যত্নে এটি বানানো, এরসাথে ওনারা মেন্টেন করে রাখেন। যেটা সব থেকে ভালো সেটা হচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দেখে মন ভরে যাবে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দুটোই অন্য রকমের অসাধারণ। অর্গানিক সবজি দিয়ে বানানো খাবার।
লাটপাঞ্চার
চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা মাঝে একটা এরকম ছবির মতো একটা লোকেশন, এখান থেকে অহলধারা, সিটং এর সাইটসিন গুলো ঘুরে আসতে পারেন। একটু দূরে একটা পয়ন্ট আছে, যেখানে কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা মেলে।
লামাদারা
সামাথার কালিম্পং জেলার একটি ছোট গ্রাম এবং লামাদারা এখানে অবস্থিত। লামাদারা একটি খুব সুন্দর জায়গা যেখান থেকে আপনি একদিকে সূর্যোদয় এবং অন্য দিকে মনোমুগ্ধকর কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পারেন।
শিলিগুড়ি থেকে 2.5 ঘন্টার যাত্রায় লামাদারা পৌঁছানো যায়।
লিংডিং
পাহাড়, ঝর্না, কামলালেবুর বাগান আর আছে সবুজের সমারোহ। এখান থেকে তিনচুলে, ত্রিবেণী, ছোটা মাংবা, অর্কিড গার্ডেন, লামাহাটা পার্ক ঘুরে আসতেই পারেন.
দাওয়াইপানি
এটি তাকদা এর পাশে এক ছোট্ট পাহাড়ী গ্রাম। এটা দার্জিলিং থেকে ২১কিমি দূরে। Njp থেকে ৭৭কিমি দূরে। এখান থেকে তাকদা, তিনচুলে, ত্রিবেণী, লামাহাটা, লেপচাজগৎ, দার্জিলিং প্ল্যান করতে পারেন।
সানসের
Njp থেকে ৭৮কিমি দূরে কালিম্পঙ এর একটি ছোট্ট গ্রাম। কালিম্পঙ থেকে ৩৫কিমি দূরে। অসাধারণ ভিউ আছে কাঞ্চনজঙ্ঘার। এছাড়াও সবুজ পাহাড়, নদী, ঝর্না, কমলালেবু দেখতে দুদিন কাটিয়ে আসতে পারেন। ছোট্ট ট্রেক করে এদিক ওদিক যেতে পারেন। রামধুরা, সিলেরিগাও, ইচ্ছেগাও, বার্মিক, লাভা রিশপ, কালিম্পঙ ঘুরে নিতে পারেন।
চিমনে
কার্শিয়াং থেকে ১১কিমি দূরে একটা পাহাড়ের মাথায় এখান থেকে ডাউহিল ফরেস্ট ঘুরে আসতে পারেন। উপর থেকে তিস্তা, মহানন্দা নদী দেখতে পাবেন। চারিপাশে সবুজ পাহাড়, পাইনের জঙ্গল, অজানা পাখি সবাই মিলে হাজির হবে আপনার সাথে সেলফি তোলার জন্য।
ঘুমভাঞ্জন
লেপচাজগৎ এর বদলে এখানে থাকতে পারেন। একটু হাঁটলেই Biodiversity park আছে একদম কাছেই। দার্জিলিং এর ঘিঞ্জি শোরগল ছেড়ে এখানে থেকেও দার্জিলিং ঘুরে আসতে পারেন। লেপচাজগৎ থেকে ৯কিমি, দার্জিলিং থেকে ৮কিমি দূরে, আর মিরিক ৩৫কিমি দূরে।
তাকদা
সামনে পাইনের সারি, সবুজ পাহাড়, ভ্যালি আপনার কদিন থাকাটা কে আরো মনেরম করে তুলবে। এখান থেকে অর্কিড গার্ডেন, তিনচুলে ভিউ পয়ন্ট, গুম্বাদারা, ত্রিবেণী সঙ্গম, লামাহাটা ঘুরে নিতে পারেন। দার্জিলিং লেপচাজগৎ, মিরিক ও ট্রাই করতে পারেন।
পেশক
এখান থেকে তিনচুলে মাত্র ৪কিমি, আর তাকদা হোলো ৯কিমি। এখান থেকে যেটা স্পেশাল তা হোলো কাঞ্চনজঙ্ঘা ভিউ যা দেখে আপনার মন ভরে যাবে। সবুজ পাহাড়, ঝর্ণা, চা বাগান
মিলনটপ , কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জ, পান্ডিম, নাথুলা, জুলুক, জিগজাগ রোড সবই দেখা যায় এখান থেকে আকাশ পরিস্কার থাকলে। এটার উচ্চতা ৪৮৮০ফুট, এটা njp থেকে ৯৫কিমি দূরে আর কালিম্পঙ থেকে ২৫কিমি দূরে। এখান থেকে রামধুরা, পেডং, বার্মেক, ইচ্ছেগাও, সিলেরিগাও, রেশিখোলা, রিশপ, কোলাখাম, লাভা, কালিম্পঙ ঘুরে আসতে পারেন।
মুনথুমগাও
কালিম্পঙ থেকে মাত্র ১৫কিমি দূরে এক অজানা গন্তব্য। এখান থেকে কালিম্পঙ, ডেলো, লাভা, রিশপ, লোলেগাঁও ঘুরে আসতে পারেন।
ছাম্বি গাওঁ
একটু অন্যরকমের শিটং পেতে এখানে আসতে পারেন। প্রতি বছর বছর মানুষ সিটং আসে একটু প্রকৃতির কোলে কটাদিন কাটাতে। এখানে আসলে নিরিবিলি পরিবেশে চারিদিকে সবুজ, পাশে বয়ে গেছে নদী , মিনিট ৫ গেলেই যোগিঘাট।
দাওয়াইপানি
Njp থেকে ৭৪কিমি দূরে অবস্থিত এক ছোট্ট গ্রাম নাম দাওয়াইপানি। তিনচুলে থেকে ১৩কিমি দূরে, এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। এখান থেকে সন্ধ্যেবেলা দার্জিলিং পাহাড় টা দারুন লাগে।
সীমানা পয়েন্ট
লেপচাজগৎ এ থেকে মাত্র ৯কিমি দূরে, দার্জিলিং থেকে ২৩কিমি দূরে সীমানা বস্তি। লেপচাজগৎ ছেড়ে এখান থেকে আপনি দার্জিলিং, মিরিক, সান্দাকফু, লামাহাটা, তাকদা, তিনচুলে ঘুরে আসতে পারেন।
শিটং
শিটং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর প্রচুর মানুষ আসে, এখানে কমলালেবুর বাগান দেখতে, এখানকার মনোরম পরিবেশে কটাদিন কাটাতে, এখানকার সবুজ পাহাড়ের দৃশ্য উপভোগ করতে রিয়াঙ নদীরর পাশে, একটু গেলেই চাইলে নদীর পাশে যেতে পারেন, চারিদিকে পাহাড় মাঝে এই পাহাড়ী গ্রাম। যোগিঘাট ব্রিজ কাছেই, আপনি শিটং এর সাইটসিন করে আসতে পারেন। গ্রাম্য পরিবেশ, কুঁড়ে ঘর, নদী, ঝর্ণা, পাহাড়, কমলালেবুর বাগান
ছোটা মাংওয়া
ছোটা মাংওয়া তে ঘুরে আসুন এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাবেন। তিনচুলে থেকে মাত্র ৪কিমি, তাকদা থেকে ৮কিমি দূরে। এখান থেকে লামাহাটা, ত্রিবেণী, গুম্বাধারা, পেশক, তাকদা অর্কিড গার্ডেন ও ঘুরে আসতে পারেন।
লাটপাঞ্চার
লাটপাঞ্চার তার সিনিক বিউটি আর পাখির জন্য বিখ্যাত। এখানে চারিদিক সবুজ পাহাড়, গাছের সারি তাতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি যা ক্যামেরাবন্দি করার জন্য প্রতিবছর টুরিস্টরা ভিড় করে। এখান থেকে একটু এগোলেই মহানন্দা স্যাচুয়ারি, পাখির জন্য পাহাড়ী গ্রাম টা একটু ঘুরে নিতে পারেন সাথে গাইড ও ভাড়া নিতে পারবেন। কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য একটা ভিউ পয়ন্ট আছে।অহলধারা, নামথিং পোখড়ি, যোগিঘাট, মহালদিরাম, অরেঞ্জ গার্ডেন, চার্চ, মোনাস্ট্রি সবই ঘুরে আসতে পারবেন।
14mile
কালিম্পঙ থেকে মাত্র ১০কিমি দূরে এক শান্ত পাহাড়ী গ্রামে কটাদিন কাটিয়ে আসতে পারেন। এই জায়গাটা ফিক্কলেগাও এর কাছেই। এখান থেকে কালিম্পঙ, লাভা, রিশপ, লোলেগাঁও, মাইরূঙ, চারকোল, কোলাখাম, ছাঙ্গে ফলস, নেওরা ভ্যালি, রামধুরা, বার্মেক, ইচ্ছেগাও, পেডং সবই কভার করতে পারবেন।
Temi Tea Garden
চিমনে
নামটা অদ্ভুত, এটা কার্শিয়াং এর এক গ্রাম। এখান থেকে পাশের গ্রামে ঘুরে আসতে পারেন, ওখানে চিমনি আছে যা ব্রিটিশ আমলে বানানো, একটা খুব পুরানো চার্চ আর স্কুল আছে যা নাকি অনেকে বলে হন্টেড। ডাউহিল এখান থেকে যেতে পারবেন। আর না হলে গিদ্দা পাহাড়, কার্শিয়াং টা ঘুরে নিতে পারেন। সানরাইজ আপনার সকাল কে আরো চাঙ্গা করে দেবে। এছাড়া অজানা পাখির কুজনে, পাইন ধুপি র সারি, চা বাগান, ভিউ পয়ন্ট সব মিলিয়ে আপনার অফবিট ট্রিপ জমে ক্ষীর হয়ে যাবে।
তাকদা
তাকদা বরাবরই প্রকৃতি প্রেমীদের কাছে সেরা আকর্ষণ। এখানে খুব খাড়াই পাহাড় নেই, নেই কাঞ্চনজঙ্ঘা, পড়েনা বরফ। কিন্তু এখানে আছে শান্তি, কোলাহল মুক্ত সবুজ ভ্যালি, আছে অজানা পাখির সাথে আলাপ, বিশুদ্ধ বাতাস, নেই চিরচিরে ঠান্ডা, আছে রোমান্টিক পরিবেশ। তাই প্রতি বছর টুরিস্ট আছে প্রচুর সংখ্যায়। আর এই থাকার জায়গা টি তাদের জন্য হানিমুন চয়েস। চারিপাশ সাজানো, বাগান যেটা খুব মেন্টেন করে রাখা, অজানা অনেক ধরনের গাছ গাছালি। অনেকটা আমাদের রাজবাড়ী টাইপের। তাই পুরো ব্যাপারটাই একদম রাজকীয়। এই রাজকীয় ভাবে কদিন কাটিয়ে যেতে পারেন এখানে। Njp থেকে গাড়ি চাইলে পেয়ে যাবেন। এখানে থেকে লামাহাটা, অর্কিড গার্ডেন, তিনচুলে, ছোটা মাংওয়া, ত্রিবেণী, পেশক, গুম্বাধারা ঘুরে নিতে পারবেন।
Soreng
কাঞ্চনজঙ্ঘার উপর রঙের খেলা হয়, ওদিকে নাথুলা রেঞ্জও দেখতে পাবেন।আবার এর সাথে তিস্তা রঙ্গিত এর সাথে সুপ্রভাত জানাতে পারেন। এটা তাকদা থেকে ৯কিমি দূরে উত্তর বঙ্গের একটা ছোট্ট গ্রাম। চারিপাশে শুধু সবুজ ভ্যালি, যা আপনাকে সর্বদা সবুজ করে রাখবে। ইচ্ছা করলে সকালে সূর্যোদয় দেখে অজানা পাখির কুজন অনুসরণ করে ছবি তুলতে তুলতে এই ছোট্ট গ্রামটা ঘুরে নিতে পারেন, একটু ছোট্ট ট্রেক হয়ে যাবে । সাইটসিনে তাকদা, তিনচুলে, ত্রিবেণী, লামাহাটা করে নিতে পারেন।
Limboo Gaon
এক নতুন ডেস্টিনেশন সিকিমের, Njp থেকে ১১৭কিমি দূরে, এখান থেকে আপনি গ্যাংটক ঘুরে আসতে পারবেন মাত্র ২৩কিমি দূরে। যারা কোলাহল পছন্দ করে mg মার্গের, তাদের বোধহয় ভালো লাগবে না। কারন এটা একদম শান্ত, নিরিবিলি, চারিদিকে সবুজ পাহাড়, পাশেই ঝর্না, সন্ধ্যায় bonfire, সামনে বাচ্ছাদের জন্য খোলামেলা জায়গা, তাতে বিভিন্ন রঙের ফুল, পাশেই পাইন বনের জঙ্গল, প্রচুর পাখির কুজন, নির্ভেজাল আতিথেয়তা, প্রচুর অক্সিজেন আর কতো বলবো।
Simanadara
কালিম্পঙ এর এক ছোট্ট গ্রাম সীমানাদারা, মাত্র ১৪কিমি দূরে।এখান থেকে সিলেরিগাও, ইচ্ছেগাও, রেশিখোলা, পেডং, রামধুরা ঘুরে আসতে পারেন। সিল্ক রুটের প্লানিং করতে পারেন।
Mahaldiram Tea Garden
কার্শিয়াং থেকে ২৩কিমি দূরে, রাস্তায় যেতে যেতে দেখতে পাবেন মেঘের আনাগোনা। চা বাগানের মধ্যে থাকা, চারিদিকে পাইন গাছের সারি আর চা বাগান। তবে যারা একটু কোলাহল পছন্দ করেন, দোকান পাট, গিন্নির শপিং এগুলো চাইছেন তারা এখানে গেলে একটু হতাশ হতে পারেন। এখান থেকে আপনি একদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা আরেকদিকে তিস্তা নদীর অপরূপ শোভা আপনাকে মুগ্ধ করবে। কমলালেবু বাগান আছে কাছেই , আর আছে অজানা পাখির ডাক, বিভিন্ন রং বেরং এর ফুল, অর্কিড। সিংকোনা গাছও পাবেন। এখান থেকে শিটং পুরোটা ঘুরে নিতে পারবেন, এছাড়াও কার্শিয়াং, দার্জিলিং, মিরিক এগুলোও প্ল্যান করতে পারেন।
Kaluk, West Sikkim.
পেলিং এর শোরগল এড়িয়ে কালুক (৪২কিমি দূরে ) কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে, আর ভিড় ভাট্টা এড়িয়ে কব্জি ডুবিয়ে বাঙালি খাবার খেতে চলে আসুন কালুক।এখান থেকে রেনচেনপং, বার্মিক, পেলিং সবই ঘুরে নিতে পারবেন।
Tinchuley
তিনচুলে অনেকেরই পছন্দের তালিকায়। এখানে থেকে গুম্বাদারা, পেশক, ত্রিবেণী, তাকদা, লামাহাটা, দার্জিলিং, লেপচাজগৎ, শিটং, কালিম্পঙ সবই ঘুরে আসতে পারবেন।
Pabong
যারা একটু সবসময় নতুন জায়গা খোঁজেন, একটু ভিড় এড়িয়ে থাকতে ভালো বাসেন, একটু রোমান্টিক জায়গা খোঁজেন। তাদের কাছে পাবং অন্যতম অফবিট রোমান্টিক ডেস্টিনেশন। এখান থেকে পানবু, নকদারা, দাবিলিং, লোলেগাঁও, কাফেরগাঁও, লাভা, রিশপ, চারকোল ঘুরে নিতে পারবেন ।
Tendrabong
এটা নর্থ বেঙ্গলের সিকিমের সীমানার কাছে এক ছোট্ট গ্রাম টেন্দ্রাবং।
এটা njp থেকে ৯৩কিমি দূরে, কালিম্পঙ থেকে ২৩কিমি দূরে। এখান থেকে কালিম্পঙ, লাভা, রিশপ, লোলেগাঁও, রামধুরা, পেডং, ইচ্ছেগাও সবই ঘুরে আসতে পারবেন। সিল্ক রুট করতে পারবেন।
Fallodi
শিলিগুড়ি থেকে মাত্র দেড় ঘন্টার পথ।সবুজ পাহাড়, চা বাগান, ঝর্ণা দেখতে এই শান্ত নিরিবিলি গ্রামটিতে একবার আসতে পারেন। নর্থ বেঙ্গলের এক নতুন অফবিট গ্রাম নলদারা । আরেকটু গেলেই মিরিক।এখানকার সূর্যোদয় সূর্যাস্ত খুব সুন্দর। একটা ভিউ পয়ন্ট আছে, চারিদিকে চা বাগান, চাষ এর জমি, খুব উচ্চতা জনিত সমস্যা নেই, খুব রোমান্টিক জায়গা। এখান থেকে দার্জিলিং, মিরিক ঘুরে আসতে পারেন।
Singtom
এক অজানা ঠিকানা দার্জিলিং এর পাশেই। দার্জিলিং থেকে ৬কিমি দূরে এখানে আসতে পারেন। চারিদিকে সবুজ পাহাড়, চা বাগান, ঝর্না, নদী নদীতে মাছ ধরা, ফার্মিং দেখা। যারা একটু অন্যরকম চান, তাদের ভালো লাগবে। দার্জিলিং মিরিক, লামাহাটা সবই ঘুরে আসতে পারবেন।
Kolakham
কোলাখাম, কাঞ্চনজঙ্ঘা প্রেমীদের কাছে স্বর্গরাজ্য। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা খুব ভালো দেখা যায়। এটা রিশপ থেকে ১৩কিমি দূরে, njp থেকে ১০৯কিমি দূরে। এখানে থেকে রিশপ, নেওড়া ভ্যালি, লাভা, লোলেগাঁও, পেডং, রামধুরা, ইচ্ছেগাও, সিলেরিগাও, কালিম্পঙ সবই ঘুরে আসতে পারবেন।
Sangsay
এটা কালিম্পঙ থেকে ১১কিমি দূরে, এখান থেকে কালিম্পঙ, ডেলো, রামধুরা, ইচ্ছেগাও, সিলেরিগাও, লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ, কোলাখাম, মাউরুঙ, চারকোল সবই প্ল্যান করে ঘুরে আসতে পারবেন।
Delo, kalimpong
সাইটসিন চাইলে গাড়ি করতে পারেন, নয়তো আপনি হেঁটেই ঘুরে আসতে পারেন ডেলো পার্ক, হনূমান টেম্পল, বুদ্ধা পার্ক।
Tindhure
গরুবাথান এর দিক থেকে এলে লাভার ৫কিমি আগে পড়বে। সামাবিয়ং চা বাগানের কাছেই, চারিদিকে সবুজ পাহাড়, সর্বক্ষণ মেঘের আনাগোনা। ইচ্ছা করলেই লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ করে আসতে পারেন।
Silerygaon
সিলেরিগাও কে অনেকে বলে ছোটা দার্জিলিং। কারন এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা খুব ভালো দেখা যায়। সিল্ক রুট এর প্রথম রাত্রি এখান থেকে অনেকেই শুরু করে। Njp থেকে ৯৪কিমি দূরে, এর উচ্চতা ৬০০০ফুট। এখান থেকে রেশিখোলা, ইচ্ছেগাও, রামিটে, রামধুরা, পেডং, পদমছেন প্ল্যান করতে পারেন।
Ampokhari, East sikim
Njp থেকে ১১০কিমি দূরে অবস্থিত ল্যাম্পখরি লেক যার আরেকটা নাম হোলো আড়িটার লেক। চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা মাঝে এক কৃত্রিম লেক, বুট বা জুতোর মতো আকার একটু ওপরে মানখিম থেকে দেখলে বোঝা যায়। দারুন সুন্দর এই লেকটি খুব ছোট্ট নয়, এতে বোটিং এর ব্যবস্থা আছে। দেখতে দেখতে আপনার সারাদিন লেগে যাবে, মানখিম ঘুরে আসতে পারেন, ওখানে কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জ খুব ভালো দেখা যায়। একটা মোনাস্ট্রি আছে,
Peshoke
মন ভরে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এখানে একটু হেঁটে গেলেই পেশক টি গার্ডেন। গুম্বাদারা কাছেই। এখান থেকে তাকদা, তিনচুলে, লামাহাটা ঘুরে আসতে পারেন। ত্রিবেণী সঙ্গম ঘুরে আসতে পারবেন।
Samalbong
Njp থেকে ৬২কিমি দূরে, কালিম্পঙ থেকে ২৮কিমি দূরে এই জায়গা টি। কালিম্পঙ, রামধুরা, নকদারা, রিশপ, লাভা, লোলেগাঁও, কাফেরগাঁও, দাবলিং ঘুরে নিতে পারবেন।
Ramdhura
Njp থেকে ৭০কিমি দূরে, কালিম্পঙ এর কাছে অবস্থিত রামধুরা। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা খুব ভালো দেখা যায়। এখানে থেকে ডেলো পার্ক, ইচ্ছেগাও, সিলেরিগাও, পেডং, রেশিখোলা, রিশপ, কালিম্পঙ ঘুরে আসতে পারবেন। সিল্ক রুট ঘুরে আসতে পারবেন।
Chota Mangwa
তাকদা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না, কমলালেবুর গাছ, একদম হাতের নাগালে। গাছ ভর্তি লেবু সেলফি তো বানতা হ্যায়। এছাড়া বেশিরভাগ সবজি এখানে একদম নিজেদের চাষের।
Ramdhura
রামধুরা নর্থ বেঙ্গলের এক অফবিট গ্রাম। Njp থেকে ৮৫কিমি দূরে, কালিম্পঙ থেকে ১৫কিমি দূরে ইচ্ছেগাও এর আগে পড়বে রামধুরা। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর তিস্তা রঙ্গিত সঙ্গম দেখতে পারবেন। চাইলেই ইচ্ছেগাও, বার্মিক, রিশপ, পেডং, সিলেরিগাও, লাভা, কালিম্পঙ, ডেলো পার্ক, জলসা বাংলো, চারকোল আর সিল্ক রুট টাও করতে পারেন।
Kharkagaon
এটি কালিম্পঙ এর এক শান্ত নিরিবিলি গ্রাম। Njp থেকে ৭৮কিমি দূরে, কালিম্পঙ থেকে ৯কিমি দূরে অবস্থিত। কাঞ্চনজঙ্ঘা, সবুজ পাহাড়, কমলালেবু, ঝর্না, নদী, পাখি দেখতে এখানে আসতে পারেন। এখান থেকে কালিম্পঙ, ডেলো, রামধুরা, ইচ্ছেগাও, লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ, চারকোল, কোলাখাম, পেডং ঘুরে আসতে পারেন।
Dawaipani
Njp থেকে ৭৫কিমি দূরে এক শান্ত নিরিবিলি পাহাড়ী গ্রাম নাম তার দাওয়াইপানি। কাঞ্চনজঙ্ঘা, পাহাড়, ঝর্না, চা বাগান, সবুজ ভ্যালি দেখতে এখানে আসতে পারেন।তাকদা, তিনচুলে, লামাহাটা, ত্রিবেণী, দার্জিলিং, মিরিক, লেপচাজগৎ ঘুরে আসতে পারেন।
Rangaroon
দার্জিলিং এর কাছেই এক শান্ত নিরিবিলি গ্রাম রাঙ্গারুণ। দার্জিলিং থেকে ১৬কিমি দূরে ৬০০০ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। Njp থেকে ৭৫কিমি দূরে। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাবেন।
Jaldapara
হলং নদীর ধারে থাকতে চান? এখানে থেকে আপনি চিলাপাতা, জলদাপাড়া, বক্সা, রাজাভাতখাওয়া, জয়ন্তী, মাদারিহাট, কোচবিহার ঘুরে আসতে পারবেন।
Barmeik
নর্থ বেঙ্গলের এক পাহাড়ী গ্রাম। কালিম্পঙ থেকে 19 কিমি দূরে রামধুরার কাছে (৩কিমি)। ডেলো পার্ক জলসা বাংলো চাইলেই ঘুরে আসতে পারেন। ঘুরে আসতে পারেন ইচ্ছেগাও, সিলেরিগাও, ঋষিখোলা, সিল্ক রুট ও ঘুরে আসতে পারবেন। পেডং, রিশপ, লাভা, লোলেগাঁও, কালিম্পঙ ঘুরে আসতে পারেন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, কাঞ্চনজঙ্ঘা, সবুজ পাহাড়, তিস্তা সঙ্গম, ঝর্না সবই পাবেন কদিন প্রকৃতির মাঝে থাকতে আজই প্ল্যান করে ফেলুন।
Chilapata, Dooars
চিলাপাতা ফরেস্ট সংলগ্ন জঙ্গল ক্যাম্পের মধ্যে অবস্থিত। পুরো জঙ্গল এর মধ্যে থাকার অভিজ্ঞতা নিতে এখানে আসতে পারেন। স্বর্গরাজ্য প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য, চারিদিকে গ্রিনারি সুন্দরতা পাবেন। । চাইলেই চিলাপাতা সাফারি করে নিতে পারেন।
Kagey
কালিম্পঙ থেকে ৩৪কিমি দূরে, njp থেকে প্রায় ১০৪কিমি দূরে পেডং এর কাছে এক সুন্দর ছোট্ট গ্রাম কাগে।
এখানে থেকে সিলেরিগাও, ইচ্ছেগাও, রামধুরা, বার্মেক, রেশিখোলা, সিল্করুট ও ঘুরে আসতে পারেন।
Jayanti, Dooars
জয়ন্তী নদী সব সময়ই খুব রোমান্টিক। এখান থেকে জয়ন্তী নদী, মহাকাল, বক্সার জঙ্গল ঘুরে নিতে পারবেন।
Kothigaon
এক অসাধারণ হোমস্টে, এর লুকিং একদম অন্যরকম। এটা Njp থেকে ৭২কিমি দূরে, এটা মিরিকের কাছে পোখড়িবং চা বাগানের কাছে কোঠিগাও। দার্জিলিং ৩০কিমি দূরে। তবে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না। কিন্তু প্রকৃতির অন্যরূপ এখানে। সামনে কিছুটা ফাঁকা জায়গা একটু বাগান করা আছে। এছাড়া এখানে চা বাগান, নানারকম পাখি, অসাধারণ সূর্যোদয় সূর্যাস্ত, পাইন গাছের সারি, সবুজ গালিচার মতো পাহাড়, বার্ড ফোটোগ্রাফি, উষ্ণ অভ্যর্থনা,
Rangbhang
তাবাকশি তে থাকা আর এরকম সুসজ্জিত ট্রাঙ্গুলার রিভারসাইড হোমস্টে দুটো ইচ্ছাই পূর্ণ হবে এখানে। সামনে দিয়ে বয়ে গেছে নদী, রংভাঙ নদীর কলকল শব্দ, ইচ্ছা করলেই নদীর পারে কিছুক্ষন কাটাতে পারেন।
Phuran Gaon.
এক ছোট্ট পাহাড়ী গ্রাম ফুরান গাও। হিলটপ ভিউ পাবেন, সামনে পুরোটাই একদম সবুজ সবুজ পাহাড়। কাঞ্চনজঙ্ঘা ও দেখা যায়। হঠাৎ মেঘের আনাগোনা, আবার হঠাৎ করে বৃষ্টি, আবার কখন ও ঝকঝকে আকাশ। কালিম্পঙ থেকে মাত্র ১৪কিমি দূরে। ৪৫০০/- ফিট উচ্চতায় অবস্থিত।
Moongpoo
এটি কার্শিয়াং এর ছোট্ট গ্রাম। Njp থেকে ৫৩কিমি দূরে অবস্থিত। এখানে সিংকোনা চাষ করা হয়। এখানে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর একটি বাংলো আছে। গরমের সময় এখানে এসে থাকতেন। এখানে থেকে শিটং, কার্শিয়াং, দার্জিলিং ঘুরে আসতে পারবেন।
Kashyem kaman
কাশ্যেম কালিম্পঙ থেকে ২৪কিমি দূরে, njp থেকে ৯৪কিমি দূরে। শেয়ার গাড়ি করে কালিম্পঙ, আবার ওখান থেকে গাড়ি কোরে এখানে আসতে পারেন। সিলেরিগাও বা ইচ্ছেগাও এর বদলে এখানে আসতে পারেন
Bungkulung
পাহাড় নদী চা বাগান সব একসাথে পেতে মিরিকের কাছে ঘুরে আসুন বুকুলুঙ। শিলিগুড়ি থেকে ৪৮কিমি দূরে। মিরিক থেকে ১৮কিমি দূরে। সবুজে ঘেরা পাস দিয়ে বালসুন নদী বয়ে গেছে, একটু এগোলেই চা বাগান।
Mairung Gaon
কালিম্পঙ থেকে কিমি দূরে এক পাহাড়ী অফবিট গ্রাম মাইরূঙ গাওঁ। এখানে থেকে আপনি কালিম্পঙ, লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ, রামধুরা, ইচ্ছেগাও, সিলেরিগাও, চারকোল, পাবং, নলদারা, দুকা ফলস, ডেলো পার্ক ঘুরে নিতে পারবেন।
Kaiyiavir Gaon
দার্জিলিং ২০কিমি, লেপচাজগৎ ৬কিমি দূরে এক পাহাড়ী গ্রাম পাইন দেবদারু গাছে ঘেরা। গত বছর এখানে বরফ পরে ছিলো। এছাড়াও বার্ড ওয়াচিং ট্রেক প্রোগ্রাম পাবেন।
Dzuluk
পূর্ব সিকিমের এক পাহাড়ী গ্রাম হোলো জুলুক। সিল্ক রুটের প্রবেশ দ্বার। ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল এখানে বরফ পাবার সম্ভাবনা থাকে। কালিম্পঙ থেকে ৭২কিমি দূরে এই গ্রাম। জিগজাগ রোড এর ভিউ পাবেন। । ৯৪০০ ফুট উচ্চতায় এখানে প্রতিবছর বরফ পড়ে।
Toryok
কমলালেবুর দেশে মেঘের আনাগোনা, পাখির কলতান, সবুজ পাহাড়, কাঞ্চনজঙ্ঘা, ঝর্না, নদী সব একসাথে পেতে এখানে দুদিন কাটিয়ে যেতে পারেন।
Fikklegaon
কালিম্পঙ থেকে ১৪কিমি দূরে এক পাহাড়ী গ্রাম ফিকলেগাও। এখান থেকে কালিম্পঙ লোকাল সাইটসিন ঘুরে নিতে পারবেন। স্পেশাল লোকেশন,
Rishihat
দার্জিলিং থেকে ১১কিমি দূরে এই ছোট্ট গ্রামটি। পাশেই বিস্তৃত চা বাগান।
সামনে বিস্তৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা, চা বাগান, ফলস, ভিউ পয়েন্ট, পাইন গাছের সারি সবই পাবেন এখানে এলে। এখান থেকে গঙ্গা মাইয়া পার্ক, রক গার্ডেন, টি গার্ডেন, হিমাল ফলস, হাইড্রো প্রজেক্ট, দার্জিলিং, মিরিক, লেপচাজগৎ, তাবাকশি ঘুরে নিতে পারবেন।
LINGDING
পাহাড় ঝর্না কমলালেবু চা বাগান পাইনের সারি মুক্ত বাতাস এখান থেকে তিনচুলে, তাকদা, লামাহাটা ঘুরে নিতে পারেন।
Ramitey Gaon
কাঞ্চনজঙ্ঘা, চা বাগান, ঝর্না, কমলালেবুর বাগান দেখতে আসতে পারেন একদম নতুন জায়গা রামিটে গাওঁ। এটা পেশকের কাছেই একটা ছোট্ট শান্ত নিরিবিলি গ্রাম। এই গ্রামে মোটামুটি ২০-২৫টি পরিবারের বাস। জায়গা টি পেশক চা বাগানের কাছেই, তাকদা তিনচুলে লামাহাটা দাওয়াইপানি সব কাছেই, একটু করে রোজ সাইটসিন করে ঘুরে আসতে পারেন। সিটং ও ঘুরে নিতে পারেন। বড় রোমান্টিক জায়গা, একটা সুন্দর পার্ক ও আছে। রাস্তা ভঙ্গুর, তবে রাস্তা পারমিশন হয়ে গেছে, এই ফলস কে কেন্দ্র করে টুরিজম ডেস্টিনেশন তৈরি হবে। তিনচুলে তাকদা তে হোমস্টে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা খোঁজেন, এখানে আসতে পারেন, তিনচুলে মাত্র ৫-৭মিনিট। এখানে থেকে দার্জিলিং মিরিক লেপচাজগৎ ঘুরে আসতে পারেন।
Sirisegaon
সিরিসেগাওঁ। কালিম্পঙ থেকে মাত্র ২০কিমি দূরে। শহরের কোলাহল থেকে দূরে শান্ত নিরিবিলি পাহাড়ী গ্রামে
Ramdhura
Njp থেকে ৭২কিমি দূরে এক পাহাড়ী গ্রাম (৫৮০০ফিট )। এখান থেকে ইচ্ছেগাও, বার্মিক, ডেলো পার্ক, হনূমান টেম্পল, পেডং, লাভা, লোলেগাঁও, রিশপ, কোলাখাম ঘুরে নিতে পারবেন।
Peshoke
এখান থেকে আপনি লামাহাটা, তাকদা, তিনচুলে, দার্জিলিং, দাওয়াইপানি, লেপচাজগৎ, মিরিক ঘুরে আসতে পারেন।
Risheehaat
ঋষিহাট চা বাগানের নাম নিশ্চয় শুনেছেন? দার্জিলিং এর ভিড় এড়িয়ে এখানে আসতে পারেন। ব
Simana
ঘুম থেকে ১৬কিমি দূরে দার্জিলিং এর পাশেই সীমানা। ভিউ পয়েন্টের কাছেই হোমস্টে।
Paperkheti
মালবাজার থেকে ২৬কিমি দূরে, গরুবাথান থেকে ১২কিমি দূরে আবার লাভা থেকে কিমি দূরে অবস্থিত পাপেরখেতি। চারিদিকে পাহাড়, চারিদিকে সবুজ, মুক্ত বাতাস, খোলামেলা পরিবেশ, নির্ভেজাল সবজি,
Rampuria
ছবির মতো সুন্দর জায়গা, দার্জিলিং থেকে ২০কিমি দূরে, ঘুম থেকে ১৫কিমি দূরে অবস্থিত রোমান্টিক রামপুরিয়া। সকালে উঠে সানরাইস দেখতে পারবেন, সেঞ্চাল ফরেস্ট এর মধ্যে তাই প্রচুর পাখি, প্রচুর গাছ, প্রচুর অক্সিজেন পাবেন। । চাইলে যেতে পারেন, নাহলে রংলী রঙ্গীত, তাকদা, তিনচুলে, লামাহাটা, দাওয়াইপানি, পেশক ঘুরে আসতে পারেন।
Thapa Gaon
দার্জিলিং থেকে ২৫কিমি দূরে এক পাহাড়ি গ্রামে বিজনবাড়ির ছোট্ট রঙ্গিত নদীর শোভা উপভোগ করতে পারেন, চাইলে কিছু ট্রেক রুট আছে, আছে প্রচুর পাখি যারা ছবি তোলেন তাদের কাছে দারুন লাগবে, আর আছে কমলালেবুর বাগান, বিস্তৃত চা বাগান, আছে পাহাড়ের ঢালে চাষের খেত, এটা একটা ফার্ম স্টে।
No comments:
Post a Comment
Please Do Not Entry Any Spam Link In Th Comment Box